Posts

Showing posts from November, 2019

Mystery of mankind!

এই মসজিদ, মন্দির কি অপূর্ব জায়গা ?এখানে গরীব মানুষ বাইরে আর ধনী ব্যক্তি ভিতরে ভিক্ষা চায় !!! বিচিত্র এই দুনিয়ার কঠিন সত্য !! বরযাত্রার সময় বর সবার পিছনে থাকে,,,আর সমস্ত মানুষ আগে আগে যায় !! কবরযাত্রায় মৃতদেহ সবার আগে থাকে ! আর মানুষজন পিছনে !! সমস্ত দুনিয়া সুখের দিনে আগে থাকে আর দুঃখের দিনে পিছনে !!অপূর্ব তুমি স্রষ্টা! আর অদ্ভুত তোমার লীলা !! মোমবাতি জ্বালিয়ে মৃত মানুষ কে স্মরণ করা হয় !!মোমবাতি নিভিয়ে জন্মদিন পালন করা হয় !! সারাটা জীবন বোঝা বোইলো দেওয়ালের পেরেক টা ! আর মানুষ সুনাম করল পেরেকে টাঙ্গানো ছবিটার !! যে নুনের মতো তিতকুটে জ্ঞান দেয়,সেই আসল বন্ধু হয় !মিষ্টি কথার আড়ালে থাকে চতুর অভিসন্ধির ভয় !! ইতিহাস সাক্ষী আছে আজ পর্যন্ত নুনে কখনোই পোকা ধরেনি !!আর মিষ্টিতে তো প্রতিদিনই পোকা ! পিঁপড়েরাও ছাড়েনি !! সঠিক পথে মানুষ চলতেই চায়না ! আর বাঁকা পথে সবাই যেতে চায় !! এই কারণেই মদ বিক্রেতা কে কোথাও যেতে হয়না ! দুধ বিক্রেতাকে পাড়ায় পাড়ায়,লোকের দরজায় দরজায় যেতে হয় !! আমরা দুধ বিক্রেতাকে সর্বদা বলি জল মেশাননিত !! আর মদ নিজে হাতে জল মিশিয়ে খাই !! একই

আমি গান্ধীকে কেন বধ করেছি? Why i have killed Gandi? || In Bengali

সুপ্রীম কোর্টের অনুমতি পাওয়ার পর প্রকাশিত হয় মাননীয় নাথুরাম গোডসের ভাষন — আমি গান্ধীকে কেন বধ করেছি । 60 বছর এটা নিষেধ ছিল! আপনারা সকলেই জানেন — 30 শে জানুয়ারী, 1948 গোডসে গুলি মেরে গান্ধীজীর হত্যা করেছিলেন। গুলি মেরে উনি ঘটনা স্হল থেকে পালিয়ে যান নি! উনি আত্মসমর্পণ করলেন! গোডসের সঙ্গে আরও 17 জনের বিরুদ্ধে মামলা শুরু হল। মামলা চলাকালীন প্রধান বিচারপতির কাছে অনুরোধ করা হয় যাতে নাথুরাম গোডসে তাঁর বক্তব্য রাখতে পারেন। অনুমতি ত মিলল কিন্তু শর্ত সাপেক্ষ! সরকারের নির্দেশ অনুসারে কোর্টের বাইরে যাওয়া চলবে না। পরে ওনার ছোট ভাই গোপাল গোডসে দীর্ঘদিন মামলা চালানোর পর —- প্রায় 60 বছর পর অনুমতি পাওয়া যায় সর্ব সমক্ষে রাখার। 1. নাথুরাম ভাবতেন — গান্ধীজির অহিংসা ও মুসলিম তোষণ নীতি হিন্দুদের কাপুরুষে রূপান্তরিত করে দিচ্ছে। কানপুরে গণেশ শঙ্কর বিদ্যার্থীকে মুসলিমরা নির্মম ভাবে হত্যা করে। আর যে গণেশজী গান্ধীজির ভাব ধারায় প্রভাবিত ছিলেন —- তাঁর হত্যাকান্ডে গান্ধীজি চুপ রইলেন! 2. 1919 এর জালিয়ানওয়ালা বাগের হত্যাকান্ডে সমস্ত আক্রোশে ফুঁসছিল। এই নৃশংস হত্যাকারী খলনায়ক জেনারেল ডায়ারের বিরু

পাপ কত প্রকার আর নরক কত প্রকার ?

♥শুকদেব_গোস্বামীকে পরিক্ষিৎ মহারাজ, নম্রতা ভাবে জিজ্ঞাসা করেন হে প্রভু,পাপ কত প্রকার আর নরক কত প্রকার ? ♥ ♥তখন শুকদেব গোস্বামী ২৮ প্রকার নরকের কথা বর্ণনা করেছেন।♥ শ্রীমদ্ভাগবতে ২৮ টি নরকের বর্ণনা রয়েছে। নিম্নে সেই নরক যন্ত্রণার বিবরণ দেওয়া হল- . ১ তামিস্র: যে ব্যক্তি অপরের ধন, স্ত্রী ও পুত্র অপহরণ করে, অত্যন্ত ভয়ঙ্কর যমদূতেরা তাকে কালপাশে বেঁধে বলপূর্বক তামিস্র নরকে নিক্ষেপ করে। এই তামিস্র নরক ঘোর অন্ধকারে আচ্ছন্ন; সেখানে যমদূতেরা পাপীকে ভীষণভাবে প্রহার, তাড়ন এবং তর্জন করে। সেখানে তাকে অনশনে রাখা হয় এবং জল পান করতে দেওয়া হয় না। এইভাবে ক্রুদ্ধ যমদূতদের দ্বারা নির্যাতিত হয়ে সে মূর্ছিত হয়। . ২ অন্ধতামিস্র: যে ব্যক্তি পতিকে বঞ্চনা করে তার স্ত্রী-পুত্র উপভোগ করে, সে অন্ধতামিস্র নরকে পতিত হয়। বৃক্ষকে ভূপাতিত করার পূর্বে যেমন তার মূল ছেদন করা হয়, তেমনই সেই পাপীকে ঐ নরকে নিক্ষেপ করার পূর্বে যমদূতেরা নানা প্রকার যন্ত্রণা প্রদান করে। এই যন্ত্রণা এতই প্রচণ্ড যে, তার ফলে তার বুদ্ধি এবং দৃষ্টি নষ্ট হয়ে যায়। . ৩ রৌরব: যে ব্যক্তি তার জড় দেহটিকে তার স্বরূপ বলে মনে করে, তার নিজের দেহ এবং দেহের সম

জমির খতিয়ান কি কত প্রকার ও কি কি?

জমির খতিয়ান কি কত প্রকার ও কি কি? খতিয়ান কি? ব্যবসায় শিক্ষা শাখার ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে খতিয়ান মানে জাবেদা থেকে হিসাব সমূহকে শ্রেণী বিন্যাস করণ। তবে জায়গা জমির ক্ষেত্রে খতিয়ান অর্থ হইল ‘হিসাব’। মূলত জমির মালিকানা স্বত্ব রক্ষা ও রাজস্ব আদায়ের জন্য জরিপ বিভাগ কর্তৃক প্রতিটি মৌজার জমির এক বা একাধিক মালিকের নাম, পিতা বা স্বামীর নাম, ঠিকানা, দাগ নম্বর, ভূমির পরিমাণ, হিস্যা(অংশ), খাজনা ইত্যাদি বিবরণসহ যে ভূমি স্বত্ব প্রস্তুত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। খতিয়ান কত প্রকার ও কি কি: - বাংলাদেশে সাধারণত ৪ ধরণের খতিয়ান রয়েছে। যথা- ১. সি. এস খতিয়ান ২. এস. এ খতিয়ান ৩. আর. এস খতিয়ান ৪. বি. এস খতিয়ান / সিটি জরিপ বিস্তারিতঃ ১. সি. এস খতিয়ানঃ ১৯৪০ সালে ব্রিটিশ সরকার জরিপ করে যে খতিয়ান তৈরি করে তাকে সি. এস খতিয়ান বলা হয়। আমাদের দেশে এটিই প্রাথমিক খতিয়ান হিসাবে বিবেচিত। ২. এস. এ খতিয়ানঃ পাকিস্তান আমলে ১৯৫০ সালে রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের চতুর্থ অধ্যায় এর ১৭ হতে ৩১ দ্বারা মতে ১৯৫৬-৬০ সালের দিকে যে খতিয়ান তৈরি করা হয় তাকে এস. এ (State Acquision) খতিয়ান বলে। ৩. আর. এস খতিয়ানঃ বাংলাদেশ

How much blessed i am!!

তিন হাজার স্কয়ার ফিটের নতুন ফ্ল্যাটটা ঘুরিয়ে দেখাচ্ছিলেন মামা । আমার পিছন পিছন হেঁটে হেঁটে একেক রুমের ইন্টেরিয়র ডিজাইন আঙুল উঁচিয়ে দেখাচ্ছিলেন মামী । শেষে ড্রইংরুম বসে মামীকে বললাম ‘বাসাটা কত্ত সুন্দর ! জবাবে মামী বললেন ‘বাসাটা ছোট্ট, পাঁচ হাজার স্কয়ার হইলে ভাল হইতো, কিচেনের ডিজাইনটা মন মত হয় নাই ।’ এভাবে একটার পর অভাব বলেই চললো । বাসাটাতে আমার তখন দম বন্ধ হয়ে আসছিল । নীচে যখন নামলাম তখন লোড শেডিং, শহুরে অন্ধকারে পিচ ঢালা পথটা অদ্ভুত সুন্দর লাগছিল পূর্ণিমার চাঁদের আলোয় । মানুষের অতৃপ্ত মন তাড়িয়ে বেড়াচ্ছিল আমায় ‘অথচ এরকম একটা বাসা এ শহুরে কত মানুষ স্বপ্নেও ভাবতে সাহস পায় না। বিশাল প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান স্যারের চেম্বারে বসে লম্বা মিটিং শেষে গল্প করছিলাম । স্যারই আমাদের ছাড়তে চাইছিলেন না । তার উঠে আসার গল্প বলতে গিয়ে কেমন ইমোশনাল হয়ে গেলেন । আজ এত কিছু পেয়েও তার বুক ভরা কষ্ট, এত্ত আদরের একমাত্র মেয়েটার সংসারটা ভেঙে গেছে । চার বছরের নাতী সহ মেয়েটা তার সাথেই থাকে। এত বেশী কষ্ট পেয়েছে, ওর আর বিয়েই করবে না । পাঁচ জনে ঠাসা পুরো রুমটা নিস্তব্ধ তখন । স্যারকে টিস্যু এগিয়ে দিতে গিয়ে কি মনে ক

ঘুরে আসুন শান্তির দেশ ভূটান

ঘুরে আসুন শান্তির দেশ ভূটান: ট্যুর প্ল্যানঃ ৪ জনের ভ্রমণ সময়ঃ অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহ ভ্রমণ স্থায়িত্বঃ ৭ দিন, ৮ রাত ( আমি আমাদের ট্যুরপ্ল্যান আর খরচ নিয়ে বলব, তারপর দিন সংখ্যা কমালে কীভাবে প্ল্যান আর খরচ চেঞ্জ হবে সে ব্যাপারেও আইডিয়া দিব ) প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ পাসপোর্ট, বাই রোডে গেলে ইন্ডিয়ার ট্রানজিট ভিসা (পোর্টঃ চাংড়াবান্দা/জয়গাঁও), ট্রাভেল ট্যাক্স। তাহলে শুরু করা যাক প্রথমে প্ল্যান নিয়ে, এরপর খরচাপাতি হিসেব করছি। ট্যুরপ্ল্যানঃ Day-1 আমরা রাতের বাসে (পিংকি পরিবহন এসি) ঢাকা থেকে যাত্রা শুরু করি। সকালে বুড়িমারি পৌঁছাই প্রায় সকাল ৯টা নাগাদ। এরপর চ্যাংড়াবান্দা/বুড়িমারি বর্ডারে প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করে বর্ডারেই টাকা আর ডলার এক্সচেঞ্জ করে রূপিতে কনভার্ট করে নেই। পুরো ভূটানেই রূপি চলে সুতরাং এরপর আর টাকা ভাংগানো লাগবে না তবে ২০০০ রূপির নোটগুলা অনেক জায়গায় নেয় না তাই চেষ্টা করবেন ২০০০ রূপির নোটগুলি না নিতে। আমরা গিয়েছিলাম দুর্গা পূজোর ছুটিতে তাই বর্ডারে ভালোই ভীড় পেয়েছিলাম তাই একটু সময় বেশিই লেগেছিল। এরপর চ্যাংড়াবান্দা থেকে জয়গাঁও বর্ডারে যাওয়ার জন্য ট্যাক্সি নেই। প্রায় তিন ঘন্টায় আমরা জয়

Onion crisis in Bangladesh!!!

পেঁয়াজ প্রসঙ্গ: বাংলাদেশে সরকারি পরিসংখ্যান কতটুকু নির্ভরযোগ্য? সরকারী পরিসংখ্যান মতে এ বছর বাংলাদেশে পেঁয়াজের চাহিদা সর্বমোট ২৪ লাখ মেট্রিক টন। সরকারের হিসাব মতে, এ বছরে সারা বাংলাদেশে পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে ২৩.৩০ মেট্রিক লাখ টন। উপরের তথ্য পর্যালোচনা করলে মাত্র ৪% অর্থাৎ ছিয়ানব্বই হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির প্রয়োজন ছিলো। অথচ সরকারি হিসাব মতে এরমধ্যেই এই বছরে পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে ১১ লাখ টন, মানে সর্বমোট আমদানি চাহিদার ১১ গুনেরও বেশী। এখন প্রশ্ন হলো মাত্র ৪% আমদানি নির্ভরশীল একটা পণ্যের মূল্য যাইহোক না কেন, সেই পণ্যের মূল্য প্রায় ১০ গুন দাম বাড়ে বাড়তি মূল্যে কি কারনে বাজারে বিক্রি হচ্ছে? অবাক করা ব্যাপার হল, এ পর্যন্ত যে পরিমাণে আমদানি হয়েছে তাতে ১০ লাখ টন উদ্বৃত্তে বাজার ভেসে যাওয়ার কথা। ভারতের মহারাষ্ট্রে কৃষকের কান্নার ভিডিও ফুটেজ গতকালই পোস্ট করেছি। বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ হওয়ার কারনে এবং এ বছর পেঁয়াজের ফলন বৃদ্ধি পাওয়ার কারনে মাত্র আট রূপি বা বাংলাদেশী নয় টাকা চৌচল্লিশ পয়সা কেজিতে পেঁয়াজ বিক্রিতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষকেরা। ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানি কারকরা হঠাৎই বাংলাদেশের পেঁ

শেয়ারবাজারের গুজব–ঝুঁকি!! Risk of Rumor in Stock Market

আজ শেয়ারবাজারের ঝুঁকি নিয়ে আলাপ করা যেতে পারে। সেটা হলো গুজব–ঝুঁকি। গুজব হলো একটা গুরুতর ঝুঁকি, যা কোনো গণিতের মধ্য দিয়ে মাপা যায় বলে মনে করি না। তবে গুজবের উৎস আর লক্ষ্য—দুইই খুঁজে পাওয়া যায়। ধরুন, আমি বাজার থেকে কিছু শেয়ার কিনব। আমার উদ্দেশ্য হবে সবচেয়ে কম দামে সবচেয়ে বেশি শেয়ার কেনা। প্রথামতে, অনেক লোকের ভিড়ে আমি শেয়ারের দাম কমাতে পারব না। তবে ব্যবস্থা হয়েই যেতে পারে। নিজের পকেটের জোর খুব বেশি হলে আমি নিজেই তা পারতাম। সুবিধা হতো যদি আমার মতো উদ্দেশ্য আছে, এমন কয়েকজনের সঙ্গে ষড় করা যেত। ঢাকা শহরে ছাপা হয় প্রায় ৫১টি পত্রিকা। টেলিভিশনে রোজ টক শো হয় ২০টি। অনলাইনে পত্রিকার সংখ্যা সম্ভবত হাজারখানেক। তবে এখন সবচেয়ে সুবিধাজনক মিডিয়া হচ্ছে ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি। গুজব রটানোর জন্য শুধু একটি ছোট্ট প্রশ্ন তোলা দরকার। ‘সরগরম কোম্পানি লিমিটেড নাকি ঠান্ডা মেরে যাচ্ছে?’ দেখবেন আমার এ বদ বুদ্ধির পক্ষে অনেক লোক দাঁড়িয়ে গেছে। যাদের বেশির ভাগই নিজেরা বুঝতে পারে না অথচ তারা আমার হয়ে গুজব ছড়াচ্ছে। জেল–জরিমানার মতো অপরাধ করছে। ধরা যাক, আমাদের সরগরম কোম্পানি লিমিটেড, এর দাম ২০ টাকা। তারা কম্বল বানায়। ল

Stupidity_1

অজ-পাড়াগাঁয়ে একটি ব্র্যান্ড নিউ BMW পার্ক করে একটি ছেলে নেমেই এক রাখালকে ডাকলো। ছেলেঃ এই, ছাগলের বহর কি তোমার? রাখালঃ হো ছাব, ছেলেঃ এখানে কয়টা ছাগল আছে আমি যদি বলে দিতে পারি তুমি আমাকে একটি ছাগল গিফ্ট করবা? রাখালঃ রাজি আছি! Apple Laptop খুলে NASA page open করেই GPS Satelite-এর মাধ্যমে জায়গাটা Locate করে, ক্রেডিট কার্ড নাম্বার দিলো NASA Satelite দিয়ে scan করে জার্মানি হামবুর্গে পাঠাল। এরপর সে ডাটাটা OBDC কানেক্টের মাধ্যমে MS-SQL- এ নিয়ে তার Iphone-৭প্লাস এ open করল। $২০৫০ চার্জ হলো কয়েক মিনিট পর সে result পেল। ধনীর ছেলেঃ "এখানে ৩৩ টা ছাগল আছে" রাখালঃ হাছা কইছেন ধনীরছেলেঃ এইটা তাহলে আমার গিফ্টটা(বলেই একটি ছাগলের বাচ্চা তুলে নিলো) স্কাইপের মাধ্যমে মাকে বলছেঃ Mom,আমি হাই টেক apply করে একটা গিফ্ট পেয়েছি। রাখালঃ আফনার বাপে কি করে? বলতে পারলে পুরস্কারটা ফিরাইয়া দিবেন? ছেলেঃ Sure রাখালঃ আফনের বাবা মন্ত্রী ছেলেঃ Yes, কেমনে জানলা? রাখালঃ বলদ মার্কা পোলাপান মন্ত্রীরাই পয়দা করে। মাইনষের রক্তচুষা পয়সাতো। আকামের লেইগ্গা হাজার হাজার ট্যাকা খরচ্চা কইরা গুনলেন কয়টা ছাগল। এইগুলি ছা

Share Market_1

কোটি টাকার প্রশ্ন, এবং বলার অপেক্ষা রাখে না যে, শেয়ার বাজারে যার ন্যূনতম বিনিয়োগ রয়েছে অন্য সবার সাথে তিনিও জানতে আগ্রহী। ধরে নিলাম আপনি শেয়ার বাজারে সফল হতে চান এবং সফলতার রহস্য খুঁজে বেড়াচ্ছেন বছরের পর বছর ধরে। সাধারনত ৩ ধরণের বিনিয়োগকারী রয়েছে যারা নানা উপায়ে রহস্য আবিষ্কারের বেস্ত রয়েছে। (১). শিক্ষিতঃ  ইন্টারনেট এ ঘাঁটাঘাঁটি, বিভিন্ন চারটিং সফটওয়্যার, শেয়ার বাজার কিংবা টেকনিক্যাল এনালাইসিস শিখতে কোর্স সহ যাবতীয় শিক্ষার উপকরণ নিয়ে আছে। সাধারনত ছাত্র, সল্প/ মাঝারী বিনিয়োগকারী, শেখার প্রতি আগ্রহ যাদের রয়েছে তারা এ কাতারে পড়ে। (২). অর্ধ- শিক্ষিতঃ বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, আমাদের দেখের অধিকাংশ বিনিয়োগকারী এ কাতারে পড়ে; ষ্টক বাংলাদেশ থেকে কোর্স করে, টুক টাক এনালাইসিস শিখেই ইনারা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করে বসে, উর্ধ মুখি বাজারে নিজের এনালাইসিসের উপর ভিত্তি করে যা লাভ করে থাকে পরবর্তীতে মন্দা বাজারে বা গুটি কয়েক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে লাভের তিন গুন লস করে আত্ত বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে লস রিকভারের জন্য নিউজের পিছনে ছুটা ছুটি শুরু করে পুজি গায়েব করে ফেলে। (৩). মুর্খঃ সর্বমোট বিনিয়োগকারীদের মধ্যে

কোথাও কেউ নেই

তখনকার বিটিভি এবং এফডিসি ছিল কেলেঙ্কারি বিহীন কিছু নক্ষত্রের একটা উজ্জ্বল গ্যালাক্সি।  (প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া প্রযোজক বরকতউল্লাহকে ফোন করে অনুরোধ করলেন- হুমায়ূন আহমেদকে বলুন, নাটকের শেষে বাকেরকে বাঁচিয়ে রাখা যায় কিনা। বরকতউল্লাহ ফোন দিলেন হুমায়ূন আহমেদকে। হুমায়ূন আহমেদ রাজি হলেন না। তিনি স্বাধীনচেতা লেখক। তিনি বিশ্বাস করেন লেখকের স্বাধীনতায়, পরিচালকের স্বাধীনতায়। তিনি স্ক্রিপ্টে যা ভেবে রেখেছেন সেটাই করবেন। জনগনের আন্দোলন কিংবা প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধকে গ্রাহ্য করা লোক তিনি না। হুমায়ূন আহমেদ তখন আত্মগোপনে আছেন। শহীদুল্লাহ হলের প্রভোস্ট তিনি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাতেই তার বাসা। সেই বাসার সামনে রোজ কয়েকশো লোকজন এসে জড়ো হয়, স্লোগান দেয়, সেইসব স্লোগানের মূল ভাবার্থ হচ্ছে, বাকের ভাইয়ের ফাঁসি দেয়া যাবে না। শাহবাগে আরেকদল লোক জড়ো হয়, তাদের ভাষা আরও উগ্র। তারা সেখানে অভিনেতা আবদুল কাদেরের কুশপুত্তলিকা দাহ করে, প্ল্যাকার্ড-ব্যানার নিয়ে রাস্তা বন্ধ করে অবস্থান ধর্মঘট পালন করে। আজ, এই ২০১৯ সালে দাঁড়িয়ে কল্পনা করতেও অবাক লাগবে যে, এতসব কাণ্ডকীর্তি লোকজন ঘটিয়েছিল শুধুমাত্র বিটিভিতে প্রচার

The price of Honesty

একজন CEO অবসর নেয়ার আগে তার স্বনামধন্য কোম্পানীর উত্তোরাধিকার হিসেবে একজন সৎ ও যোগ্য CEO নির্বাচন করতে চাইলেন। তবে চিরায়ত নিয়মে তিনি তার পরিচালক পর্ষদ বা ছেলেমেয়েদের মধ্য থেকে কাউকে উত্তরাধিকার না করে ভিন্নধর্মী কিছু করার চিন্তা করলেন। তাই একদিন সকল এক্সিকিউটিভদের বললেন “আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আপনাদের মধ্য থেকে একজন পরবর্তী CEO নিয়োগ করবো।” শুনে তো সবাই হতবাক! তবে আবার খুশীও হল। CEO হওয়ার স্বপ্নে তাদের মন উৎফল্লিত হলো। তিনি বলেw  চললেন “আমি আপনাদের প্রত্যেককে একটি করে ‘বীজ’ দেব। এই বীজ আপনারা টবে রোপণ করবেন, পানি দিবেন, যত্ন করবেন আর ঠিক এক বছর পর তা আমার নিকট নিয়ে আসবেন। আমি তখন সেই বীজ থেকে বেড়ে ওঠা চারাগাছ দেখে বিচার করবো কে হবে পরবর্তী CEO ।” সেইখানে অলিভার নামে একজন ছিল যে আর সবার মতই বীজ নিয়ে বাসায় ফিরলো। তার স্ত্রী একটি টব, মাটি ও সার জোগাড় করলো এবং সেই টবে অলিভার বীজটি রোপণ করলো। প্রতিদিন সে বীজটির খুব যত্ন করতে লাগল। নিয়মিত পানি দিল। সপ্তাহ তিনেক পর তার সহকর্মীরা এক অন্যের সাথে তাদের বীজ থেকে বেড়ে ওঠা চারাগাছ সম্পর্কে বলাবলি করতে লাগল। কিন্তু হায় অলিভারের বীজ থ

বাংলাদেশ_কে_কি_ধ্বংসের_মুখে_ফেলে_দিবে_পরমাণু_বিদ্যুৎকেন্দ্র?

#বাংলাদেশ_কে_কি_ধ্বংসের_মুখে_ফেলে_দিবে_পরমাণু_বিদ্যুৎকেন্দ্র? রুপপুরে নির্মাণ চলছে বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ। যদিও আমাদের প্রথম নিউক্লিয়ার রিয়্যাক্টর সাভারে। সাভারের রিয়্যাক্টরটি মাত্র ৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার যেটা শুধু মাত্র রিসার্চ রিয়্যাক্টর হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এদিকে রুপপুরের রিয়্যাক্টর দুটি ১২০০+১২০০ মোট ২৪০০ মেগাওয়াট এর। একেকটি রিয়্যাক্টর এর থারমাল পাওয়ার (তাপ শক্তি) ক্ষমতা ৩৬০০ মেগাওয়াটের। তাপশক্তি ক্ষমতা যা তার তিন ভাগের এক ভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। সেই হিসাবে ৩৬০০ মেগাওয়াট এর ৩ ভাগের এক ভাগ ১২০০ মেগাওয়াট হচ্ছে একেকটি রিয়্যাক্টরের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা। #বাংলাদেশের_অধিকাংশ_মানুষ_পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নাম শুনলেই ভয়ে পারমাণবিক বোমার কথা মনে করে গুলিয়ে ফেলে। তাদের ধারনা যদি কোন দূর্ঘটনা ঘটে তবে পুরা উপজেলা শুদ্ধ উড়ে যাবে। মূলত সেসব মানুষের জন্য আজকের এই পোস্ট। অল্প সল্প রিসার্চ করে পোস্ট টি করা। তাই ভুলত্রুটি থাকলে ধরিয়ে দিবেন। শুরুতেই পারমাণবিক বোমা আর বিদ্যুৎকেন্দ্রের পার্থক্য তুলে ধরি। পারমাণবিক বোমা তৈরি করতে ইউরেনিয়াম কে সর্বোচ্চ পর্যায়ের সমৃদ্ধ করতে হয়।