Stock market Research 1
আপনি সুন্দর লাল গাড়ী নিয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন,
পথে এক সুন্দরী মহিলা লিফট চাইল,আপনি খুশী মনে লিফট দিলেন,
রাস্তায় বেচারী মহিলার শরীর খারাপ হল,
শুরু হল আপনার টেনশন
যাক এত সুন্দর গাড়ীকে এম্বুলেন্স বানিয়ে মহিলারে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার বলল – জনাব আপনি বাবা হতে চলেছেন.. আপনার শুরু হল আরেক টেনশন….. ………. ….. …
আপনি বললেন আপনি এ সুন্দরী মহিলার বাচ্চার বাপ না। কিন্তু সুন্দরী মহিলা বলে – না আপনিই তার বাচ্চার বাপ। আহারে আরেক টেনশন….. ……
অবশেষে পুলিশ আসলো। আপনার মেডিকেল চেকআপ করা হল। রিপোর্ট এলো আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই। কি মারাত্নক টেনশন….. ………
আপনি God er kache হাজার kritoggota prokash করলেন বিপদথেকে বাঁচার জন্য। অবশেষে ঘরে এলেন, কিন্তু আপনার মাথায় ঢুকল আরেক টেনশান। মেডিকেল রিপোর্ট কয় আপনারবাবা হবার ক্ষমতাই নাই। তাহলে ঘরে এত বাচ্চা কই থাইকা আসলো?
আহারে টেনশন… বড়ই টেনশন…. এক টেনশন থেকে আরেক টেনশন -টেনশনের আর শেষ নাই|
পুজিবাজার আর টেনশন একই জিনিস । সবই স্বাভাবিক !! এখানে দুটি জিনিস ........
১. উত্থান পতন কে স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিতে হবে ।কারন উত্থান হলে পতন আর পতন হলে উত্থান এটা বাজারের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ।
২. আর এটা নিয়ে অস্থির হওয়া যাবে না । কারন এতে টেনশন বাড়বে । ধিরস্থির হয়ে কোনাবেচা করতে হবে এবং কেনাবেচায় কোন ভুল হলে ধৈর্য ধারন করতে হবে ।
বিভিন্ন ধরনের নিয়ম অনিয়মের মধ্যে পার হবে পুজি বাজার ।কারনে অকারনে বাজার উত্থান এবং পতন হবে এগুলো না মেনে উপায় নেই । বরং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কৌশলে এগুলো কে নিয়ন্ত্রন করতে হবে ট্রেডের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে ।
একদিন একটি গ্রামে একটি বিমান আছড়ে পড়ল। গ্রামবাসী বিমানের সকল যাত্রীকে মৃত ভেবে কবর দিয়ে দিল। সেই বিমানে বাংলাদেশের এক মন্ত্রীও ছিল। এখন এই খবর পেয়ে সাংবাদিকরা সেই গ্রামে গেল খবর সংগ্রহ করতে। ওই গ্রামের সবচেয়ে গন্য-মান্য ব্যক্তি কে প্রশ্ন করল, “সকল যাত্রীই মারা গেছে, এই ব্যাপারে কি আপনারা নিশ্চিত?” লোকটি বলল, . “কবর দেওয়ার সময় যদিও মন্ত্রিসাহেব বলছিলেন যে উনি জীবিত। কিন্তু রাজনীতিবিদ তো তাই কথাটা বিশ্বাস করি নাই। কবর দিয়া দিছি।”
বর্তমানে মন্ত্রীদের বানীকে বিনিয়োগ কারীরা একটুও বিশ্বাস করে না । তাই বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা না বলে বাজার বাজারের মত ছেড়ে দিয়ে দেয়া ভাল । ১২০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা হলেও কিন্তু অর্থমন্ত্রী বাজার কে গর্তে ফেলার ব্যাবস্থা করছে কিনা পাবলিক ক্লিয়ার না । কারন এই টাকা বাজারে আসছে কিনা বা । বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অস্পষ্ট সিদ্ধান্ত ব্যাংক খাতকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিয়েছে । সিদ্ধান্ত গুলো যদি পরিস্কার করত । আর সাধারন বিনিয়োগ কারী বুঝত । তাহলে ব্যাংক নিয়ে ভয় পেত না ।
সামনে এ খাত লিড দেবে তার কারন ব্যাংক নিজেরা নিজেদের শেয়ার কিনবে এবং ব্যংকই বাড়বে । সবাই নিজের সার্থ বোঝে । ব্যাংক বোঝে লাভ । সবচেয়ে কম দামে ভাল ডিভিডেন্ড শুধু ব্যাংক হতেই সম্ভব ।। ব্যাংক এবং বাজার ভাল হবে ।
সাধুবাবা তার অনুসারীদের নিয়ে বঙ্গোপসাগরে গেছেন স্নানের জন্য। উদ্দেশ্য পাপ ধুয়ে ফেলা। গোসল শেষ করে সবাই উঠলো কিন্তু সাধুবাবার ওঠার কোন নাম নেই। তা দেখে একজন বলল, কি সাধুবাবা, আপনি উঠছেন না কেন? সাধুবাবা উত্তরে বললেন, বৎস, পাপ ধোয়ার সাথে সাথে গামছাটাও যে ধুয়ে চলে যাবে তা ভাবতেই পারিনি। বাজার ৮০০+ পয়েন্টের বিপরীতে ১৪০+ বাড়াতে সবাই খুশি । কিছু শয়তান বাজার নিয়ে পেনিক দিয়ে কিছুটা কমাতে চেয়েছিল কিন্তু পাপ ধুতে গিয়ে যে গামছাও যাবে তা কে জানত ॥
সাথে করোনার ভীতি যোগ হয়ে প্রায় ৩০০+ পয়েন্ট মাইনাস হওয়াতে অবিশাস্য খুশি হলেও আজ কিনতে গিয়ে তারা যে দামে পেনিক সেল করেছে তার চেয়ে বেশি দামে কিনেছে । ৮০০ পয়েন্টের বিপরীতে ১৪০+ বেড়েছে ।
বাজার অনেক বাড়ার স্পেস আছে এবং বাজার যেহেতু ব্যাক করেছে তাই সামনে এগোবার পালা । যারা গতকাল পেনিক সেল করেছে তারা আজ হাত চুলকাচ্ছে । এবং যারা পেনিক বাজ তাদের মুখেও ছাই পরেছে । সবাই নিজে পেনিক হবেন না আর পেনিকবাজদের খপ্পরে পরবেন না । আর ভাল শেয়ার পুজি বিনিয়োগ করলে টেনশন কম হবে । লোভের শেয়ারে বিনিয়োগ করবেন না । শুধু লসে বেচবেন না । টেনশনেও পরবেন না । লসে যেতেই পারেন এটা বাজার । ধৈর্য ধরুন আবার লাভে যাবেন । God jeno সবাই কে করোনা হতে এবং সবার পুজিকে শয়তানদের ( কারসাজিদের ) হাত হতে rokkha করুন । এই কামনায় ।
যাক এত সুন্দর গাড়ীকে এম্বুলেন্স বানিয়ে মহিলারে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার বলল – জনাব আপনি বাবা হতে চলেছেন.. আপনার শুরু হল আরেক টেনশন….. ………. ….. …
আপনি বললেন আপনি এ সুন্দরী মহিলার বাচ্চার বাপ না। কিন্তু সুন্দরী মহিলা বলে – না আপনিই তার বাচ্চার বাপ। আহারে আরেক টেনশন….. ……
অবশেষে পুলিশ আসলো। আপনার মেডিকেল চেকআপ করা হল। রিপোর্ট এলো আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই। কি মারাত্নক টেনশন….. ………
আপনি God er kache হাজার kritoggota prokash করলেন বিপদথেকে বাঁচার জন্য। অবশেষে ঘরে এলেন, কিন্তু আপনার মাথায় ঢুকল আরেক টেনশান। মেডিকেল রিপোর্ট কয় আপনারবাবা হবার ক্ষমতাই নাই। তাহলে ঘরে এত বাচ্চা কই থাইকা আসলো?
আহারে টেনশন… বড়ই টেনশন…. এক টেনশন থেকে আরেক টেনশন -টেনশনের আর শেষ নাই|
পুজিবাজার আর টেনশন একই জিনিস । সবই স্বাভাবিক !! এখানে দুটি জিনিস ........
১. উত্থান পতন কে স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিতে হবে ।কারন উত্থান হলে পতন আর পতন হলে উত্থান এটা বাজারের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ।
২. আর এটা নিয়ে অস্থির হওয়া যাবে না । কারন এতে টেনশন বাড়বে । ধিরস্থির হয়ে কোনাবেচা করতে হবে এবং কেনাবেচায় কোন ভুল হলে ধৈর্য ধারন করতে হবে ।
বিভিন্ন ধরনের নিয়ম অনিয়মের মধ্যে পার হবে পুজি বাজার ।কারনে অকারনে বাজার উত্থান এবং পতন হবে এগুলো না মেনে উপায় নেই । বরং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কৌশলে এগুলো কে নিয়ন্ত্রন করতে হবে ট্রেডের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে ।
একদিন একটি গ্রামে একটি বিমান আছড়ে পড়ল। গ্রামবাসী বিমানের সকল যাত্রীকে মৃত ভেবে কবর দিয়ে দিল। সেই বিমানে বাংলাদেশের এক মন্ত্রীও ছিল। এখন এই খবর পেয়ে সাংবাদিকরা সেই গ্রামে গেল খবর সংগ্রহ করতে। ওই গ্রামের সবচেয়ে গন্য-মান্য ব্যক্তি কে প্রশ্ন করল, “সকল যাত্রীই মারা গেছে, এই ব্যাপারে কি আপনারা নিশ্চিত?” লোকটি বলল, . “কবর দেওয়ার সময় যদিও মন্ত্রিসাহেব বলছিলেন যে উনি জীবিত। কিন্তু রাজনীতিবিদ তো তাই কথাটা বিশ্বাস করি নাই। কবর দিয়া দিছি।”
বর্তমানে মন্ত্রীদের বানীকে বিনিয়োগ কারীরা একটুও বিশ্বাস করে না । তাই বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা না বলে বাজার বাজারের মত ছেড়ে দিয়ে দেয়া ভাল । ১২০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা হলেও কিন্তু অর্থমন্ত্রী বাজার কে গর্তে ফেলার ব্যাবস্থা করছে কিনা পাবলিক ক্লিয়ার না । কারন এই টাকা বাজারে আসছে কিনা বা । বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অস্পষ্ট সিদ্ধান্ত ব্যাংক খাতকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিয়েছে । সিদ্ধান্ত গুলো যদি পরিস্কার করত । আর সাধারন বিনিয়োগ কারী বুঝত । তাহলে ব্যাংক নিয়ে ভয় পেত না ।
সামনে এ খাত লিড দেবে তার কারন ব্যাংক নিজেরা নিজেদের শেয়ার কিনবে এবং ব্যংকই বাড়বে । সবাই নিজের সার্থ বোঝে । ব্যাংক বোঝে লাভ । সবচেয়ে কম দামে ভাল ডিভিডেন্ড শুধু ব্যাংক হতেই সম্ভব ।। ব্যাংক এবং বাজার ভাল হবে ।
সাধুবাবা তার অনুসারীদের নিয়ে বঙ্গোপসাগরে গেছেন স্নানের জন্য। উদ্দেশ্য পাপ ধুয়ে ফেলা। গোসল শেষ করে সবাই উঠলো কিন্তু সাধুবাবার ওঠার কোন নাম নেই। তা দেখে একজন বলল, কি সাধুবাবা, আপনি উঠছেন না কেন? সাধুবাবা উত্তরে বললেন, বৎস, পাপ ধোয়ার সাথে সাথে গামছাটাও যে ধুয়ে চলে যাবে তা ভাবতেই পারিনি। বাজার ৮০০+ পয়েন্টের বিপরীতে ১৪০+ বাড়াতে সবাই খুশি । কিছু শয়তান বাজার নিয়ে পেনিক দিয়ে কিছুটা কমাতে চেয়েছিল কিন্তু পাপ ধুতে গিয়ে যে গামছাও যাবে তা কে জানত ॥
সাথে করোনার ভীতি যোগ হয়ে প্রায় ৩০০+ পয়েন্ট মাইনাস হওয়াতে অবিশাস্য খুশি হলেও আজ কিনতে গিয়ে তারা যে দামে পেনিক সেল করেছে তার চেয়ে বেশি দামে কিনেছে । ৮০০ পয়েন্টের বিপরীতে ১৪০+ বেড়েছে ।
বাজার অনেক বাড়ার স্পেস আছে এবং বাজার যেহেতু ব্যাক করেছে তাই সামনে এগোবার পালা । যারা গতকাল পেনিক সেল করেছে তারা আজ হাত চুলকাচ্ছে । এবং যারা পেনিক বাজ তাদের মুখেও ছাই পরেছে । সবাই নিজে পেনিক হবেন না আর পেনিকবাজদের খপ্পরে পরবেন না । আর ভাল শেয়ার পুজি বিনিয়োগ করলে টেনশন কম হবে । লোভের শেয়ারে বিনিয়োগ করবেন না । শুধু লসে বেচবেন না । টেনশনেও পরবেন না । লসে যেতেই পারেন এটা বাজার । ধৈর্য ধরুন আবার লাভে যাবেন । God jeno সবাই কে করোনা হতে এবং সবার পুজিকে শয়তানদের ( কারসাজিদের ) হাত হতে rokkha করুন । এই কামনায় ।
Comments
Post a Comment